ডকুমেন্টরি

স্বাধীনতা সংগ্রাম ।। ভাস্কর্যের শব্দায়ন ০৩ ।।

অতঃপর শব্দায়ন

বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল ও সুদীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাসকে ধারণ করে নির্মাণ করায়, “স্বাধীনতা সংগ্রাম” ভাস্কর্যটি রূপ পেয়েছে, বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত নির্মিত সর্ববৃহৎ ভাস্কর্যের। ভাস্কর্যটির স্থপতি শামীম শিকদার। মূল ভাস্কর্যটি উচ্চতায় ৭০ ফুট এবং এটি প্রায় ৮৬ ফুট চওড়া। সবার নিচে ভাষা শহীদদের ভাস্কর্য দিয়ে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে নিহত হয়েছেন এমন ১৮ জন শহীদের মুখাবয়ব দিয়ে পুরো ভাস্কর্যটি নির্মিত।

একটি ভাস্কর্য, যা আপনাকে স্মরণ করিয়ে দেবে ৫২-এর মহান ভাষা অন্দোলন থেকে শুরু করে ৬৬-র স্বাধিকার আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭১-এর ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা সংগ্রামের আহ্বান, ২৫শে মার্চের কালরাত্রি, ২৬শে মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণা, ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনকে।
বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল ও সুদীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাসকে ধারণ করে নির্মাণ করায়, "স্বাধীনতা সংগ্রাম" ভাস্কর্যটি রুপ পেয়েছে, বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত নির্মিত সর্ববৃহৎ ভাস্কর্যের। ভাস্কর্যটির স্থপতি শামীম শিকদার।
১৯৮৮ সালে ফুলার রোডে বর্তমানে প্রোভিসির ভবনের সামনে একটি পরিত্যক্ত জায়গায় ‘অমর একুশে’ নামে একটি বিশাল ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু করেন। ১০ বছর পরে ১৯৯৮ সালে ভাস্কর্যটিকে স্থানান্তর করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফুলার রোডে সলিমুল্লাহ হল, জগন্নাথ হল ও বুয়েট সংলগ্ন সড়কদ্বীপে। যার নাম বদলে দেওয়া হয় স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্য। ১৯৯৯ সালের ৭ই মার্চ এ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অপরাজেয় বাংলা ।। ভাস্কর্যের শব্দায়ন ০১ ।।
ডকুমেন্টরি
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ।। ভাস্কর্যের শব্দায়ন ০২ ।।
ডকুমেন্টরি
স্বাধীনতা সংগ্রাম ।। ভাস্কর্যের শব্দায়ন ০৩ ।।
ডকুমেন্টরি
স্মৃতি চিরন্তন ।। ভাস্কর্যের শব্দায়ন ০৪ ।।
ডকুমেন্টরি